Wednesday, November 29, 2017

Bungee jumping Challenge | The flag girl-Bangladeshi | Priota farelin Iftekhar | The Last Resort-Nepal

1:07 AM
Welcome To Tour Freaks

The Flag Girl- Priota farelin Iftekhar.

Priota, the flag girl from Bangladesh with the super power to unite the world through the power of travel.

she Likes to travel everywhere with a Bangladeshi flag she wants to promote her country in front of the world.

She fixed a goal to travel 50 countries with her flag and sixty-four districts of Bangladesh.

Recently she did bungee jumping with the flag.

Congratulation from tour freaks.



#theflaggirl

Her journey as 'The Flag Girl' was one of the biggest challenges she faced in life. It is the story of almost every South Asian girls. Even few years back she was not allowed to step out of the house without taking any guard. she slowly started to sneak out from coaching and came back alone, to show that she was responsible enough to move about on my own. After series of scolding at home, she finally proved that she don't need a car or driver or guard to drop her to places.



##The Last Resort-Nepal

A beautiful three-hour ride from Kathmandu, Nepal, The Last Resort is located on top of a river gorge close to the Tibetan border.



The Last Resort offers amazing adventures in spectacular settings, including the world famous bungy jump, the amazing new Tandem Swing, and thrilling White Water Rafting. The natural surroundings and the spa make the resort also a great destination to those looking to just relax.



The Last Resort provides tailor-made professional development and team building courses for schools, organisations and companies.









Bungee Jump

Place : The Last Resort,Nepal

Price : 8200 NPR(For SAARC nationalities only 🙂)

You have to pay 2000 more to take videos & photos shoot by them.

It's a full day package including transportation & lunch. The resort located 3.5 hrs drive away from Kathmandu near Tibet border.As a bonus, you will enjoy magnificent countryside view all the way.

Advance booking is required to get a slot.

Friday, November 24, 2017

Keokradong Trekking-highest peak of Bangladesh | How to go Keokradong | কেওক্রাডং এর চূঁড়ায় খেলে মেঘ

3:08 PM
Keokradong is the second highest mountain of Bangladesh. Keokradong is about 4,035 ft 1,230 meters high from the sea level. It is situated in 30km away from the Ruma Sadar Upazila of Bandarban in Bangladesh. This remote area is full of natural beauty. Here you can see many small and big mountains and hills. This area is covered with dense forests, birds, and animals.
Keokradong Mountain is located on the border between Bangladesh and Myanmar. It is the place of surprising beauty. This natural beauty surely attracts the mind of the adventurous people. In the winter season, many adventurous tourists visit this place with great excitement. You will be pleased with the dazzling beauty of green hill, cool fountains, zigzag path, hilly roadside, hide and seek game of clouds on the top of the hill.

How to go Keokradong

For visiting Keokradong you have to reach Bandarban first then go to Ruma Upazilla. Ruma is 50 kilometers away from Bandarban. You should remember that after 4 pm you are not allowed to leave Ruma for visiting Bogalake, Keokradong or Tajingdong. As it is a remote area of Bangladesh, the road is not so plain. The communication systems of Bogalake become very difficult in the Rainy season. The road is still under construction. From Ruma, you can hire a pickup or jeep. You can also go there by buying tickets of Chander Gari or Bus. The first trip is at 9am. It will take 1-1.30 hrs. Koikhong Jiri to Ruma you have to go by one-hour boat journey. Again Ruma to Boga Lake you should hire a jeep at the fare of Tk. 1800. Two tribal communities named Saikotpara and Darjilingpara are 4 km away from Bogalake. There are some tribal groups live in this area. Darjilingpara is about 1 km away from Keokradong. It will take another 45 minute to reach the highest point of Keokradong and you have to walk through the hills from Boga Lake to Keokradong to go there.








কেওক্রাডং
কেওক্রাডং বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত। যা বাংলাদেশের পঞ্চম উচ্চতম পর্বত। এর উচ্চতা ৯৮৬ মিটার ৩২৩৫ফুট প্রায়, জি পি এস রিডিং হতে প্রাপ্ত। কেওক্রাডং শব্দটি মারমা ভাষা থেকে এসেছে। মারমা ভাষায় কেও মানে 'পাথর' ক্রা মানে 'পাহাড়' আর এবং ডং মানে 'সবচেয়ে উঁচু'। অর্থাৎ কেওক্রাডং মানে সবচেয়ে উঁচু পাথরের পাহাড়।
কিভাবে যাবেনঃ
কেওক্রাডং যেতে হলে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে বান্দরবান। ঢাকা থেকে বা চট্টগ্রাম থেকে বাসে বান্দরবান যাওয়া যায়। বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ি, বাস করে রুমা যাওয়া যায়। । নিয়ম অনুযায়ী রুমা বাজার থেকে পাহাড়ে কোথাও বেড়াতে যেতে হলে আপনাকে গাইড নিতে হবে, দিনপ্রতি গাইড সার্ভিস চার্জ ৫০০ টাকা। বাজারে গাইড সমিতি আছে তাদের কাছে গেলেই গাইড পাবেন । রুমা বাজার থেকে কেওক্রাডং যাবার পথ হলো রুমাবাজার-বগা লেক-কেওক্রাডং। সাধারনত ২ ভাবে রুমা বাজার থেকে বগা লেক যায় লোকে। ১.চান্দের গাড়ী করে ২.ঝিরি পথে হেঁটে ।
রুমা বাজার থেকে সার্ভিস এর কিংবা রিজার্ভ চান্দের গাড়ী করে যেতে হবে বগা লেক বা বগা লেক এর কাছাকাছি যতদুর গাড়ী যায়। আধাঘন্টা ট্রেক করে পৌছে যাবেন পাহাড়ের উপরের অনিন্দ্য সুন্দর বগালেক এ । সাধারনত এ যাত্রায় পর্যটকগন বগালেকে রাত্রীযাপন করে থাকেন। গাইড ই আপনার জন্য কটেজ ঠিক করে দিবে। ভাড়া জনপ্রতি ১২০-১৫০ টাকা। বিভিন্ন কটেজ আছে এখানে একতলা দু তলা। তবে সিয়াম দিদির কটেজের ভালো নাম ডাক আছে। পরদিন সকালে খুব ভোরে শুরু হবে আপনার ফাইনাল মিশন। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে গাইড সহ রওয়ানা দিবেন কেওক্রাডং এর উদ্দেশ্যে। খুব হেলেদুলে হেটে গেলেও সময় লাগবে তিন থেকে সারে তিন ঘণ্টার মত। এই পথ চলার ক্ষেত্রে খুব সাবধানতা অবলম্বন করবেন।
কেউক্রাডং পাহাড়ের চুড়া
কোথায় থাকবেনঃ
আপনি বগালেক এ রাত্রি যাপন করবেন। গাইড ই আপনার জন্য কটেজ ঠিক করে দিবে। ভাড়া জনপ্রতি ১২০-১৫০ টাকা। বিভিন্ন কটেজ আছে এখানে একতলা দু তলা। তবে সিয়াম দিদির কটেজের ভালো নাম ডাক আছে। আর যদি কেওক্রাডং রাত যাপন করতে চান তাহলে কেওক্রাডং চুড়ায় উঠার আগেই একটা রেস্টুরেন্ট পাবেন উনাদের কটেজ আছে বললে ব্যবস্থা করে দিবে। ভাড়ার হিসাব বগালেকের মতই।
বগালেক
কোথায় খাবেনঃ
আপনি যে কটেজে থাকবেন সেখানেই খেতে পারেন। অথবা গাইড কে বললে মুরগীর ব্যবস্থা করে দিবে চাইলে নিজেরাও রান্না করতে পারেন। খাবার জনপ্রতি তারা নেই ১০০-১২০ টাকা। আমার মতে সবচেয়ে ভালো নিরামিষ খাবার খাওয়া অথবা মুরগি এনে নিজেরা জবেহ করে পাক করতে দেওয়া।বগালেক ছাড়াও আপনি কেওক্রাডং এ দুপুরে খেতে পারবেন খাবারের নিয়ম মান দাম একই বগালেকের মত। এছাড়া বগালেক থেকে কেওক্রাডং যাবার পথে কয়েকটা পাড়া পাবেন সেখানেও কিছু খাবারের দোকান পাবেন যেমন চা , কলা, রুটি ও পাহাড়ি ফল পেপে,কমলা খেতে পারবেন।
কি কি দেখবেনঃ
যাবার পথে দেখবেন সাংগু নদী, বগালেক,ব্লু-বার্ড ঝর্ণা, চিংড়ি ঝর্ণা, পাহাড়িদের সাজানো গুছানো পাড়া, কেওক্রাডং।
টিপসঃ
খুব বেশি জামাকাপড় নেবেন না। ক্যাপ পরে নেবেন সব সময়। পানির বোতল নেবেন হাফ লিটারের। ট্র্যাকিংয়ের সময় শুকনা খাবার এবং এমনিতে সারা দিন কলা খান। কলা আপনার পেশিকে কর্মক্ষম রাখবে। জোঁকের সংক্রমণ আছে। মশার কামড় থেকে বাঁচতে ওডমস ক্রিম রাখুন সাথে। হালকা কিছু ওষুধ আর অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম রাখুন সাথে। একটা টর্চলাইট নেবেন সাথে।

Thursday, November 23, 2017

শাপলার বিল | শাপলার গ্রাম | সাতলা,উজিরপুর,বরিশাল | Water lily(shapla)-National Flower of Bangladesh

10:17 PM
Water Lily (shapla) an aquatic plant of the genus Nymphaea which has large, disk-like, floating leaves and showy flowers.
It is seen in abundance in the monsoon season. The peduncle is a popular vegetable to villagers; the tuberous rhizomes are also eaten. Seeds on frying are eaten as puffed-grains in some places. The giant water lily or Amazon water lily (Victoria amazonica) is occasionally grown in some gardens for its enormous (about 2m in diameter) orbicular floating leaves.








লাল শাপলা আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের অহংকার। বিস্তৃত এলাকা জুড়ে এই লাল শাপলার সমারোহ দেখতে কার না ভালো লাগে। কিন্ত এই ভালো লাগা-ভালোবাসায় পরিণত হলে আপনাকে বরিশালের মায়ার জড়াতে হবে।

রুপসী বাংলার এই রুপের খোঁজে শহর ছাড়িয়ে উজিরপুর উপজেলার সাতলা নামকস্থানে প্রাকৃতিকভাবে শাপলার অবারিত রঙ্গিন রুপ আপনাকে শুধু মুগ্ধ নয় স্থম্ভিত করে দেবে। সাতলা বিলের ফুটন্ত শাপলা দেখতে হলে আপনাকে যেতে হবে সকালে।

এ জায়গাটি ‘শাপলা বিল’ নামেই বেশি পরিচিত। চারপাশে গাঢ় সবুজের পটভূমিতে এ যেন বাংলাদেশের এক “লাল স্বর্গ”। একসময় বর্ষাকলে সস্পূর্ণ ডুবে যেতো সাতলার বিল। স্বাধীনতার পর তৎকালীন মন্ত্রী আব্দুর রব সেরনিয়াবাত প্রথমে সাতলায় বাঁধ দেয়ার কাজ শুরু করেন। এরপর থেকেই বিলের বিশাল এলাকা মনোরম এলাকায় পরিণত হয়। এই বিলে প্রাকৃতিকভাবেই শাপলা ফোটে।
শাপলার গ্রাম সাতলা, বরিশাল : বরিশালের উজিরপুর উপজেলার একটি গ্রাম আছে যেটি শাপলার রাজধানী বললেও ভুল বলা হবে। গোটা গ্রাম জুড়ে শাপলার চাষ হয় এখানে।
উত্তর সাতলা নামে এ গ্রামটির প্রায় ১০ হাজার একর জলাভুমিতে শাপলার চাষ করা হয়। গ্রামের অধিবাসীদের ৭০% ই শাপলা চাষ এবং বিপণন এর সাথে জড়িত। এ গ্রাম থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে শাপলা সরবরাহ করা হয়। ফটো গ্রাফারদের জন্য আদর্শ একটি গ্রাম সাতলা।
শাপলার সিজন : শাপলা হয় প্রায় ৯ মাস। মার্চ থেকে শুরু করে নভেম্বর পর্যন্ত শাপলার পুরো সিজন এখানে। তাই এ সময়ের মধ্যে গেলে শাপলা দেখতে পাবেন।
শাপলা দেখার আদর্শ সময় সুবহ সাদিক থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত। এরপর শাপলা ফুল বুজে ছোট হয় যা্য়। তাই সবচে ভালো হয় রাতে গ্রামে থাকতে পারলে ভালো হবে।
কিভাবে যাবেন : উ্‌ত্তর সাতলা নানাভাবে যাওয়া যায়। লঞ্চে বরিশাল গিয়ে সেখান থেকে বাসে শিকারপুর। এরপর অটোতে উত্তর সাতলা। ঢাকা থেকে বাসে গেলে উজিরপুরের নুতনহাট নেমে সেখান থেকে অটোতে যেতে পারে।

Wednesday, November 15, 2017

Bhutan Trip -Travel Vlog | Hanging Bridge | thimphu to dochula pass | Punakha Dzong | wishing bell

9:01 PM
Dochula pass:
The most beautiful place in Bhutan "Dochula Pass" is located on the way to Punakha from Thimphu
The pass is popular for tourists for its ideal location from where one can enjoy 360 degree of beautiful panoramic view of Himalaya mountain range, especially on clear winter days. The beauty of this place is further enhanced by the Druk Wangyal Chortens-108 stupa built by the eldest Queen Mother Her Majesty Ashi Dorji Wangmo Wangchuk. The pass is also popular spiritual place for both locals and tourists because of an important temple that is located on the crest of Dochula pass.
Dochula Pass, from Thimphu to Punakha all vehicles needs to pass thru here. Tour guide Tshering was saying today was the good occasion for the Bhutanese to chant round the chorten.

The Punakha Suspension Bridge is located very much near to the Punakha Dzong and is the longest suspension bridge in Bhutan built above the Po Chu river. The bridge is broad and built in a very nice way and you will be amazed to see that it doesn’t shake so much which can cause a sudden amount of panic among the tourists. The bridge also connects to the nearby villages. There are mountains surrounding the bridge from all the sides which also gives a breathtaking view.

Wishing bell story

Once upon a time a young widow lived in the castle of Bled. Robbers had killed her husband and dumped his body into the lake. She was very sad and depressed and she vas visiting the island in the Bled lake daily and prayed in the chapel. One day she gathered all her gold to commission a bell for the chapel. During the transport of the bell there was a huge storm which sank the boat and the bell along with the boatmen. In the clear nights you can still hear the bell ringing from the deep waters of the lake. After this tragic accident the widow sold her fortune and had a new church built on the island. After that she left for Rome and she took her vows. She died many years later and the Pope blessed another bell, made and set to the island by Franziskus Patavinus in the year 1534. It is to this blessing that a wish will be granted to anyone who rings the bell.






Follow us on

Facebook:
https://www.facebook.com/TourFreaksBangladesh
Instagram :
https://www.instagram.com/tourfreaksbangladesh

Sunday, November 12, 2017

লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রম | সোনারগাঁ, নারায়নগঞ্জ | Sri Sri Baba Lokenath Bramhachari Ashram,Sonargaon

5:34 PM
সোনারগাঁ উপজেলার বারদী বাজারের পশ্চিম-উত্তর কোণে লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রম অবস্থিত । প্রতি বছর উনিশ জৈষ্ঠ এখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মহাপুরুষ লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান উৎসবও সপ্তাহ ব্যাপী মেলা বসে । তার এই মহাকাল প্রয়াণের দিনটিকে শ্রদ্ধা দিয়ে স্মরণ করার জন্য এই উৎসব মেলার আয়োজন। এই তিরোধান উৎসবে ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কাসহ দেশের লক্ষাধিক লোকনাথ ভক্ত বারদী আশ্রমে এসে সমবেত হন । জৈষ্ঠের উনিশ তারিখ আশ্রমের চৌচালা ছাদের উপর থেকে ভক্তদের ছুঁড়ে দেয়া বাতাসা মিষ্টান্ন ও তা কুড়ানোর উচ্ছ্বল আয়োজন হয় যা “হরি লুট” নামে পরিচিত। এছাড়া দিন ব্যাপী চলে গীতা পাঠ, বাল্যভোগ, লোকনাথের জীবন বৃত্তান্ত পাঠ, রাজভোগ, প্রসাদ বিতরণ ও আরতী কীর্তনসহ ধর্মীয় নানা অনুষ্ঠান।। মূল আশ্রমের পেছনে বিশাল পাঁচতলা ভবনের যাত্রীনিবাস । পশ্চিমে আরও দুইটি, ভক্ত ও দর্শণার্থীরা বিনা পয়সায় রাত্রিযাপন করেন। লোকনাথ ব্রহ্মচারী জীবিত থাকা অবস্থায় আশ্রমের পাশে কামনা সাগর ও জিয়স নামে পুকুর খনন করা হয়।পুকুরটিতে আশ্রমে আগত ভক্তরা স্নান করেন। বারদীর লোকনাথ আশ্রম এখন শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তীর্থ স্থানই নয়, বরং ধর্ম-বর্ণ-জাতি নির্বিশেষে সকল ধর্মের, সকল মানুষের কাছে এক মিলন মেলা ।

                    






প্রতি বছর কার্তিক মাসের প্রতি শনি এবং মঙ্গলবার এই আরতী দেয়া হয়।
অসাধারণ এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করতে সারা বাংলাদেশ থেকে মানুষ আসে।
প্রায় শ খানেক ফটোগ্রাফার (ন্যাশনাল/ইন্টারন্যাশনাল) দেখলাম ছবি তুলতে এসেছে।
বন্ধুরা মিলে একটা রাত কাটনোর সুন্দর একটা জায়গা।
আরতী শেষ হলে নিজ দায়িত্বে আলাদা আলাদা চুলা বানিয়ে এক উতালে সিদ্ধ ভাত রান্না করতে হয়,ফলমূল,দুধ তো থাকবেই। তাছাড়া হোটেল/রেষ্টুরেন্ট তো আছেই।খাওয়া দাওয়া শেষে বড় মঞ্চে সারারাত চলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সব চেয়ে মজার বিষয় ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ এখানে আসে।আরতী শুরু হয় সন্ধ্যা থেকে।
যেভাবে আসবেন:
গুলিস্তান স্ট্যাডিয়ামের সামনে থেকে এসি বাসের(বোরাক) টিকেট কেটে মুগড়াপাড়া আসবেন। ভাড়া ৫৫ টাকা জনপ্রতি। তারপর সি এন জি তে বারদী। ভাড়া ৩৫ টাকা জনপ্রতি।
কুষ্টিয়ার পর বাংলাদেশে আরেকটি বৃহৎ সাংস্কৃতিক শহর এই বারদী


Monday, November 6, 2017

Dhup Pani Waterfall | Bilaichori Rangamati Bangladesh | ধুপপানি ঝর্না | বিলাইছড়ি রাঙ্গামাটি বাংলাদেশ

2:30 PM

Rema Kalenga Wildlife Sanctuary| Reserve Forest |Sylhet | রেমা কালেঙ্গা বন্য প্রানী অভয়ারন্য | সিলেট

2:28 PM
Rema-Kalenga Wildlife Sanctuary is a protected forest and wildlife sanctuary in Bangladesh. This is a dry and evergreen forest .[1] It is located in the Chunarughat of Habiganj district. Rema-Kalenga Wildlife Sanctuary was established in 1982 and later expanded in 1996. Currently the wildlife sanctuary expands on an area of 1795.54 hectares as of 2009. This is one of the natural forests in Bangladesh that are still in good condition. However, indiscriminate theft of trees & deforestation pose threat on the sanctuary.

Rema Kalenga Wildlife Sanctuary is a reserved forest lies at the border of Bangladesh-India. There are some local inhabitants living inside the forest dispersedly. A Tipra (Tripura) tribal village is near at the border. This forest is rich with flora & fauna and a hideout for a number of rare animals of Bangladesh. It is also a great place for forest trekkers.



Rema Kalenga Wildlife Sanctuary was established in 1982. It’s extensive to an area of 1795.54 hectares. This reserve forest is formed with the combination of two forest bits. One is known as Rema, another known as Kalenga Forest Bit. You may visit both or either one of the bits.



Location and area



Rema-Kalenga Wildlife Sanctuary is located in Chunarughat upazila of Habiganj. It is in very near ot Srimangal of Moulvibazar district and adjacent to the Tripura border of India. The wildlife sanctuary is about 130 kilometers north-east of the capital Dhaka. It comprises four bits of Kalenga Forest Range of Habiganj District namely: Kalenga, Rema, Chanbari and Rashidpur.









রেমা-কালেঙ্গা:

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক পাহাড়ি বনাঞ্চল রেমা-কালেঙ্গা। সুন্দরবনের পরে দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাকৃতিক এই বন ঢাকা থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দূরে সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত।



প্রায় ১৭৯৫ হেক্টর আয়তনের এ বনভূমি বিস্তার লাভ করতে শুরু করে ১৯৪০ সালের দিকে। তবে রেমা কালেঙ্গা অভয়ারণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৯৮২ সালে। ১৯৯৬ সালে এ বনের সম্প্রসারণ করা হয়। বনবিভাগের কালেঙ্গা রেঞ্জের চারটি বিটের (কালেঙ্গা, রেমা, ছনবাড়ী আর রশিদপুর) মধ্যে রেমা, কালেঙ্গা আর ছনবাড়ী বিস্তীর্ণ জঙ্গল নিয়ে রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য গঠিত। রয়েছে বেশ কয়েকটি পাহাড়-টিলা। এখানকার পাহাড়গুলোর সর্বোচ্চ উচ্চতা সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬৭ মিটার।



রেমা-কালেঙ্গার বনে পাঁচ প্রজাতির কাঠবিড়ালীর মধ্যে বিরল প্রজাতির মালায়ন বড় কাঠবিড়ালীর একমাত্র বসবাস এ বনেই। তিন প্রজাতির বানর কুলু, রেসাস আর লজ্জাবতী’র দেখা মেলে এ অভয়ারণ্যে। এছাড়াও আছে মুখপোড়া হনুমান, চশমা হনুমান, উল্লুক, মায়া হরিণ, মেছোবাঘ, বন্যশুকর, গন্ধগোকুল, বেজি, সজারু ইত্যাদি। বনের ১৮ প্রজাতির সরীসৃপের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কোবরা, দুধরাজ, দাঁড়াস, লাউডগা ইত্যাদি।

রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়াশ্রমে আছে প্রায় ১৬৭ প্রজাতির পাখি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- ভীমরাজ, টিয়া, হিল ময়না, লাল মাথা কুচকুচি, সিপাহি বুলবুল, বসন্তবৌরি, শকুন, মথুরা, বনমোরগ, পেঁচা, মাছরাঙ্গা, ঈগল, চিল ইত্যাদি।


Floating market Bangladesh |Backwater Barisal |ভীমরুল,আটঘর ও কুড়িয়ানা ভাসমান পেয়ারা বাজার | বাংলাদেশ

2:27 PM
Guava Market: The southern region of Bangladesh is famous for guavas, more popularly known in Bangladesh as ‘Bengal’s Apple’. Especially in Jhalakathi Sadar Upazila and at Swarupkathi and Banaripara Upazila in Pirozpur, farmers heavily rely on guava farming. Such diversity of life is hardly to be found in other places of the country. Loss in guava farming in one season usually leads to extreme distress for the farmers throughout the year. The current year is one of those.



The eye-soothing guava orchards on canals over Jhalakathi’s Sugandha, Bishkhali, Gabkhan and Sandhya River are Southern region’s main places of guava farming. Every day, thousands of tons of guavas are supplied all across the country. Boats are the main transportation for supplying. Farmers carry the guavas onto the boats from the river-adjacent orchards. There are hundreds of boats filled with guava and all the trades occur on boats.



The floating market appears as the centre of Barisal’s (aka The Venice of Bengal) beauty. Nobody knows when the idea of this floating market began, but it’s a hundred-year old tradition. Development and modernization are taking over the country but it’s surprising to see them not reaching to this river-oriented life yet. For more than 100 years, the local farmers have been experiencing the ups and downs of life along with the ebb and flow of the river. Many farmers and wholesalers gather here every day. Not only guava, there are other fruits sold in this market.



Boat Market: Boat makers at the weekly “Noukar Haat” (boat market) in Kuriana (কুড়িয়ানা) under the Swarupkathi upazila of Pirojpur district are doing brisk business during this monsoon season. The two-kilometre-long marketplace is noted for the trade in different varieties of boats during the monsoon season. The market runs every Friday from May to November. “Panis” or “Pinis”, “Dingi” and “Naak Golui” are the types of boats available for sale, built by local craftsmen from the Muktahar, Chami, Boldia, Inderhaat, Boitha Kata, Dubi and Kathali villages.









ভিমরুলি হাট



ঝালকাঠী জেলা শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে ভিমরুলি গ্রামের আঁকাবাঁকা ছোট্ট খালজুড়ে সারা বছরই বসে ভাসমান হাট। তবে পেয়ারার মৌসুমে হয় জমজমাট বাজার। সপ্তাহের প্রতিদিনই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে বিকিকিনি।



পেয়ারা বোঝাই শত শত নৌকা। বিক্রেতারা এখানকার খালে খুঁজে বেড়ায় ক্রেতা। আর ক্রেতাদের বেশিরভাগই হল পাইকার। বড় ইঞ্জিন নৌকা নিয়ে তারা বাজারে আসেন। ছোট ছোট নৌকা থেকে পেয়ারা কিনে ঢাকা কিংবা অন্য কোনো বড় শহরে চালান করে দেন।



ভিমরুলি হাট খালের একটি মোহনায় বসে। তিন দিক থেকে তিনটি খাল এসে মিশেছে এখানে। অপেক্ষাকৃত প্রশস্ত এ মোহনায় ফলচাষিরা নৌকা বোঝাই ফল নিয়ে ক্রেতা খুঁজে বেড়ান। ভিমরুলির আশপাশের সব গ্রামেই ভরপুর পেয়ারা বাগান। এসব বাগান থেকে চাষিরা নৌকায় করে সরাসরি এই বাজারে পেয়ারা নিয়ে আসেন।

পেয়ারার মৌসুম শেষ হলে আসে আমড়ার মৌসুম। এ অঞ্চলে আমড়ার ফলনও সর্বত্র। আর সবশেষে আসে সুপারি। একটু কম হলেও বছরের অন্যান্য সময়ও ব্যস্ত থাকে এই হাট। ফল ছাড়াও এখানের প্রধান পণ্য বিভিন্ন রকম সবজি।



ভাসমান বাজারের উত্তর প্রান্তে খালের উপরের ছোট একটি সেতু আছে। সেখান থেকে বাজারটি খুব ভালো করে দেখা যায়। আকর্ষণীয় দিক হল এখানে আসা সব নৌকাগুলোর আকার আর ডিজাইন প্রায় একইরকম। মনে হয় যেন একই কারিগরের তৈরি সব নৌকা।



ভিমরুলির বাজারের সবচেয়ে ব্যস্ত সময় হল দুপর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা। এ সময়ে নৌকার সংখ্যা কয়েকশ ছাড়িয়ে যায়। ঝালকাঠী জেলা সদর থেকে মোটরবাইকে এই হাটে আসতে সময় লাগে প্রায় আধাঘণ্টা। আর ইঞ্জিন নৌকায় আসলে সময় লাগে এক ঘণ্টা।

কুড়িয়ানা নৌকাহাট



এ হাটটি স্বরূপকাঠীতে। ভিমরুলির থেকে ইঞ্জিন নৌকায় জায়গাটিতে আসতে সময় লাগবে ঘণ্টাখানেকের মতো। এ হাটের বিক্রি হয় নৌকা। জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে কারিগররা এখানে তাদের তৈরি করা নৌকা বিক্রি করতে আসেন। বিশাল এলাকাজুড়ে শত শত নৌকায় পরিপূর্ণ হয় এ হাট। সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিন বসলেও শুক্রবারে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম বেশি ঘটে।



বিক্রেতারা বড় একটি নৌকার উপরে ছোট ছোট অনেক নৌকা এনে খালে ভাসিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় থাকেন। ১ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকায় পাওয়া যায় বিভিন্ন আকারের নৌকা। সারাবছর হাট বসলেও জুন থেকে সেপ্টেম্বর, হাটের পরিসর বাড়ে। কারণ বর্ষায় এই অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায় পানি বেড়ে যাওয়ায় চলাচলের জন্য নৌকার প্রয়োজন পড়ে।

আটঘরের হাট



কুড়িয়ানা থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে আটঘর পেয়ারার হাট। এটিও ভাসমান বাজার। বিভিন্ন জায়গা থেকে ছোট ছোট নৌকায় পেয়ারা নিয়ে চাষিরা এখানে হাজির হন। বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গেই নৌকা বোঝাই পেয়ারা বিক্রি হয়ে যায়। কারণ পাইকাররা এখানে চাষিদের জন্য অপেক্ষায় থাকেন।



এ বাজারটিও আকারে বেশ বড়। আশপাশেই দেখা যাবে বড় বড় পেয়ারার বাগান, মাঝে ছোট ছোট নালা। চাষিরা ছোট নৌকা নিয়ে নালার মধ্যে ঢুকে গাছ থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করেন। এছাড়া এ বাজারের পান চাষিরাও আসেন পান বিক্রি করতে।

Sunday, November 5, 2017

Hamham Waterfalls different time view, Sreemangal | হামহাম ঝর্নার বিভিন্ন সময়ের ভিন্ন রুপ, শ্রীমঙ্গল

8:54 PM
Hum Hum waterfall is situated in Razkandi reserve forest in Maulvibazar District. It was discovered in 2009. It is actually a place where you can find the real taste of adventure. The height of the fall is about 135-160 feet.
HamHam waterfall, a beauty recently discovered by some youngsters of Bangladesh, can be explored by hiking for two hours into a forest known as Rajkandi. It is located at Komolganj, Moulvibazar district in Sylhet. It is hard to imagine the charm and thrill the waterfall and its surroundings can offer. Because the waterfall is situated in the northeastern part of the country, you can also see the Indian Border while hiking.






সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার (রাজকান্দি রিজার্ভ ফরেস্টের কুরমা বনবিট) গহীন অরণ্য ঘেরা দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় রয়েছে নৈসর্গিক এই জলপ্রপাত। রোমাঞ্চপ্রেমীদের জন্য হামহাম হতে পারে আদর্শ স্থান।

লোকালয় আর শহর থেকে দূরে, যাওয়ার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই বললেই চলে।

এই জলপ্রপাত সম্পর্কে মানুষের জানাশোনা খুব বেশি দিনের নয়। পরিচিত একজনের কাছ থেকে গল্প শুনেছিলাম। তারপরই এই জলপ্রপাত দেখতে যাওয়ার ভূত মাথায় চাপলো। অবশেষে বন্ধুদের রাজি করানো সবকিছু ঠিকঠাক করা থেকে শুরু করে যাতায়াতের সব খোঁজখবর নেওয়া শেষে একদিন ছুটে গেলাম হামহামের পথে।

কমলগঞ্জের একেবারে শেষ গ্রামের নাম কলাবনপাড়া। তৈলংবাড়ি নামেও জায়গাটি পরিচিত। বলতে গেলে এরপর থেকেই আর তেমন কোনো জনবসতি নেই। আর এখান থেকেই শুরু হয় হামহাম যাওয়ার আসল অ্যাডভেঞ্চার।

চারদিকে ঘনজঙ্গল। বিশেষ করে প্রচুর বাঁশবন। বেয়ে উঠছি ছোটবড় পাহাড়। আবার কখনও বেশ খাড়া পথ বেয়ে নিচে নামতে হচ্ছে। প্রচণ্ড ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা। তারপরেও মনে আনন্দ, নতুন জায়গা আবিষ্কারের নেশায় আত্মহারা।

অনেকটা পথ যেতে হচ্ছে হিমশীতল ঠাণ্ডা পানির ঝিরি পথ ধরে। পুরো জায়গা জুড়ে কেমন যেন সুনসান নীরবতা। অনেকটা কাচের ঘরে আটকে থাকলে যেমন লাগে অনেকটা সেরকম। তবে মাঝে মাঝেই খুব কাছে কখনও দূর থেকে ভেসে আসছে অচেনা পাখির মিষ্টি কণ্ঠের গান।

পাহাড়ের গায়ে হালকা বিশ্রাম নিতে নিতেই দেখে নেওয়া যায় অসম্ভব সুন্দর প্রকৃতি। চোখ জুড়ে থাকে মাতাল করা সবুজে ঘেরা চারপাশে। ঘামে ভেজা শরীর ঝিরির পানিতে ভিজিয়ে সমস্ত ক্লান্তি নিমিষেই দূর হয়ে যায়। পিচ্ছিল পাথুরে পথ, সাবধানে পা ফেলতে হয়। এভাবে প্রায় অনেকটা সময় হাঁটার পর হঠাৎ শুনতে পেলাম এক শিহরণ জাগানিয়া শব্দ। সেই কাঙ্ক্ষিত হামহাম জলপ্রপাতের শব্দ। মনে হল এইতো এসে পড়েছি। একটু ভালো করে উঁকি দিলেই দেখা যাবে জলধারা।

হামহাম জলপ্রপাত তবে আমাদের আরও কিছুটা পথ যেতে হল তার দেখা পেতে। অনেকটা কাছে গিয়ে যখন সোজা তাকালাম প্রায় ১৬০ ফিট ওপর থেকে নেমে আসা জলরাশির সেই অসম্ভব সুন্দর দৃশ্য দেখে প্রায় বাকরুদ্ধ হয়ে রইলাম কিছুক্ষণ। প্রবল ধারায় উপর থেকে গড়িয়ে পড়ছে পানি। চারদিকে কেমন জানি হিমশীতল পরিবেশ। এক নাগাড়ে ঝরনার পানি পড়ে যাচ্ছে ছোটবড় পাথরের ওপর। তাতেই তৈরি হচ্ছে এক কুয়াশাময় পরিবেশ। হাঁটুগেড়ে বসে সেই পরিবেশ উপভোগ করলাম অনেক্ষণ ধরে।
একদিকে পাহাড়ে ঘেরা বনজঙ্গল আর অন্যদিকে অবিরাম বয়ে চলা জলরাশি পাথরের খাঁজে খাঁজে ঢেউ খেলে যাওয়া পানিতে ব্যাঙ আর ব্যাঙাচির মেলা।

বনজঙ্গলের মায়া ছেড়ে আসতে আমাদের একটু বেশিই সময় লেগে যায়। যদিও সন্ধ্যার আগেই চলে আসা উচিৎ। তবে সেদিন যে ছিলো জ্যোৎস্নায় মাতাল হওয়ার দিন। দূর পাহাড়ের গায়ে বুকচিতিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বৃক্ষলতার ফাঁক দিয়ে গলেগলে পড়ছে চাঁদের আলো। এরকম জ্যোৎস্না স্নানের উৎসব এ জীবনে একবারই হয়তো আসে...।

আসলে এই অনুভুতি ভাষায় বা লেখায় প্রকাশ করা যায় না। শুধু উপলব্ধি করতে হয়। আর সেই বোধের স্বাদ পেতে যেতে হবে হামহামের পাদদেশে।

যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে মৌলভীবাজার যাওয়ার সরাসরি বাস আছে। ভাড়া ৪০০-৪৫০ টাকা। এছাড়া শ্রীমঙ্গল থেকেও যাওয়া যায়। মৌলভীবাজার থেকে যেতে হবে কমলগঞ্জ। সেখান থেকে আদমপুর বাজার, বাস ভাড়া ১৫-২০ টাকা। এখান থেকে ২০০-২৫০ টাকা সিএনজি ভাড়ায় পৌঁছে যেতে পারেন আদিবাসী বস্তি তৈলংবাড়ি বা কলাবনপাড়ায়। এরপর হাঁটা রাস্তা। প্রায় ৮ কিলোমিটারের মতো পাহাড়ি পথ শেষে হামহাম ঝর্ণার দেখা মিলবে। তবে যেখান থেকেই যাওয়া হোক, কলাবনপাড়ার দিকে অবশ্যই সকালে রওনা হতে হবে।
সাবধানতা

যাওয়ার আগে অবশ্যই কলাবনপাড়ার স্থানীয়দের কাছ থেকে ভালো-মন্দ জেনে যাওয়া উচিৎ। সঙ্গে সরিষার তেল আর লবণ রাখতে হবে। কেননা প্রচুর জোঁকের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে এই দুটি ব্যবস্থাই কার্যকরী।

হাতে একটা ছোট বাঁশের টুকরা বা লাঠি সঙ্গে নেওয়া ভালো। এতে পাহাড়ি পথে শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করা থেকে শুরু করে সাপ বা অন্যান্য বন্যপ্রাণী থেকে নিরাপদ রাখবে।

সঙ্গে শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি আর খাবার স্যালাইন রাখতে ভুলবেন না। জীবাণুনাশক ক্রিম আর তুলা সঙ্গে নেবেন। আর খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।

Ahsan Manzil - the Pink Palace of Old Dhaka | Historical Place Bangladesh | ঢাকার ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিল

8:19 PM

Ahsan Manzil (আহসান মঞ্জিল, Ahsan Monjil) was the official residential palace and seat of the Nawab of Dhaka. The building is situated at Kumartoli along the banks of the Buriganga River in Dhaka, Bangladesh. Construction was started in 1859 and was completed in 1872. It was constructed in the Indo-Saracenic Revival architecture. It has been designated as a national museum.


History
Built in 1872 and standing on the river Buriganga, this stately building offers the visitors a feeling of the life-style of the Nawabs of Dhaka. Sometimes known as the Pink Palace, this building now houses a splendid museum. Basically, it was the residence of the Nawabs. Nawab Abdul Gani renovated this building in the year 1872 and named it after his son Khaza Ahasanullah. On the bank of river Buriganga in Dhaka the Pink majestic, Ahsan Manjil has been renovated and turned into a museum recently. It is an epitome of the nation’s rich cultural heritage.Based on an access of 1 meter, two-story alcazar measures 125.4m by 28.75m. The acme of the arena attic is 5 meters, and the aboriginal attic of 5.8 meters.

Ahsan Manzil, an architectural gem, is attestant to abounding actual contest of Bangladesh. The aftermost allotment of the 19th aeon until the aboriginal years of Pakistan, Muslim leaders of East Bengal emerged from the palace. Nawabs of Dhaka acclimated to do business actuality in cloister as arch of the Panchayet (village council) every day.

Constraction of the architecture was started in 1859 and ends at 1872. Abdul Ghani called it Ahsan Manzil afterwards his son Nawab Khwaja Ahsanullah. The anew congenital alcazar aboriginal came to be accepted as the Rang Mahal. On April 7, 1888, a tornado acquired astringent accident to Ahsan Manzil — Andar Mahal, the earlier allotment of the palace, was absolutely devastated.

Location:
Ahsan Manzil is Kumartoli, Shakara Waiz Ghat Bazar Old Dhaka. And ‘Sutrapur Thana under Dhaka City Corporation. Ahsan Manzil palace was the residence of the Nawabs but is now a museum. An influential family in the old Dhaka Nawabs lived for many years. They built a magnificent building, a living wage. Ahsan Manzil is one of them.

Visiting Hours & Holidays:
April to September:
Saturday to Wednesday : ( 10.00 AM – 18.00 PM)
October to March:
Saturday to Wednesday : ( 9.00AM-17.00PM)

Friday: (3.00 PM-8.00PM)
Holidays: Thursday and government holidays.
Telephone: 7391122, 7393866










আহসান মঞ্জিল বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে পুরান ঢাকার ইসলামপুর এলাকায় অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ ভারতের উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নবাব পরিবারের বাসভবন ও সদর কাচারি ছিল। সুরম্য এ ভবনটি ঢাকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য নিদর্শন। ঢাকা মহানগরীর উন্নয়ন ও রাজনৈতিক ক্রমবিকাশের বহু স্মরণীয় ঘটনাসহ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্মৃতি বিজরিত এই ‘আহসান মঞ্জিল’।

সমগ্র আহসান মঞ্জিল দুটি অংশে বিভক্ত। পূর্ব পাশের গম্বুজযুক্ত অংশকে বলা হয় প্রাসাদ ভবন বা রংমহল। পশ্চিমাংশের আবাসিক প্রকোষ্ঠাদি নিয়ে গঠিত ভবনকে বলা হয় অন্দরমহল। প্রাসাদ ভবনটি আবার দুটি অংশে বিভক্ত। মাঝখানে গোলাকার কক্ষের ওপর অষ্টকোণ বিশিষ্ট উঁচু গম্বুজটি অবস্থিত। পূর্বাংশে দোতলায় বৈঠকখানা, গ্রন্থাগার, কার্ডরুম ও তিনটি মেহমান কক্ষ এবং পশ্চিমাংশে একটি নাচঘর, হিন্দুস্তানি কক্ষ এবং কয়েকটি আবাসিক কক্ষ রয়েছে।

১৯৮৫ সালের ৩ নভেম্বর আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন চত্বর সরকার অধিগ্রহণ করে সেখানে জাদুঘর স্থাপনের কাজ শুরু করে। ১৯৯২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ও জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

আহসান মঞ্জিলের ৩১টি কক্ষের মধ্যে ২৩টি কক্ষ বিভিন্ন প্রর্দশনীর জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে। নয়টি কক্ষ লন্ডনের ইন্ডিয়া অফিস লাইব্রেরিতে প্রাপ্ত এবং ফ্রিৎজ কাপ কর্তৃক ১৯০৪ সালে তোলা ছবির সাথে মিলিয়ে সাজানো হয়েছে। আহসান মঞ্জিলের তোষাখানা ও ক্রোকারিজ কক্ষে থাকা তৈজসপত্র এবং নওয়াব এস্টেটের পুরনো অফিস এডওয়ার্ড হাউস থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন নিদর্শন সংরক্ষণ করে প্রদর্শন করা হয়েছে আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে।


আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে প্রদর্শনী থেকে জানা যাবে নবাবদের অবদানে ঢাকায় কবে কীভাবে ফিল্টার করা পানীয় জলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর আগে ঢাকায় ফিল্টার পানীয় জলের কোনো সুযোগ ছিল না। জনকল্যাণমনা নবাব আবদুল গনি আড়াই লাখ টাকা ব্যয়ে তখন ঢাকা শহরে ফিল্টার পানির কল স্থাপন করেন। নবাবদের অবদানে ঢাকায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা চালু হয়। ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর তৎকালীন প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকা ব্যয় করে ঢাকায় প্রথম বিজলি বাতির ব্যবস্থা করেন। এখান থেকে জানা যায় এ দেশে কখন কীভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার চালু হয়।


আহসান মঞ্জিল গ্রীষ্মকালে শনিবার থেকে বুধবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট এবং শীতকালে সকাল ৯টা ৩০মিনিট থেকে বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে, সব ঋতুতে শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বৃহস্পতিবার জাদুঘর সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। এ ছাড়া সব সরকারি ছুটির দিনেও জাদুঘর বন্ধ থাকে।