Friday, March 2, 2018

সুসং দুর্গাপুর । বিরিশিরি । চিনা মাটির পাহাড় | Susang Durgapur,Birishiri | Places to visit Netrokona

1:21 AM
নেত্রকোনা জেলার সর্ব উত্তরে ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ের কোল ঘেসে নিরব দাড়ীয়ে ছোট্ট জনপদ দুর্গাপুর।একপাশে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা, অন্য পাশে গারো পাহাড় আর উপত্যকা দিয়ে ঘেরা ভারতের মেঘালয়, পুর্বে নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা। আর দক্ষিণেপুর্বধলা উপজেলা।

ইতিহাসঃ

১২৮০ খ্রীষ্টাব্দে মেঘালয়ের পূর্ব অংশে সু-সঙ্গ নামে এক পরগনার গোড়াপত্তন হয়। অভিযাত্রী মার্কোপোলো তাঁর অভিযানের এক পর্যায়ে যখন তাঁতার সাম্রাজ্যের সম্রাট কুবলাই খাঁর দরবারে তখনই আরেক অভিযাত্রী সোমেশ্বর পাঠক মতান্তরে সোমনাথ পাঠক ভারতের কান্যকুব্জ থেকে ১২৮০ খৃষ্টাব্দ (৬৮৬ বঙ্গাব্দ মাঘ মাস) পূর্ব ময়মনসিংহের উত্তরভাগ ‍‍'পাহাড় মুল্লুকে' প্রচুর সঙ্গীসাথী সহ কামরূপ ভ্রমণের লক্ষ্যে বর্তমান দশভূজা বাড়ির প্রাঙ্গনে অশোক বৃক্ষের নিচে বিশ্রামের জন্য যাত্রাবিরতি করেন। অত্র 'পাহাড় মুল্লুক' ছিল 'বৈশ্য গারো' নামের প্রবল পরাক্রমশালী এবং অত্যাচারী এক গারো রাজার অধীন। সোমেশ্বর পাঠক তাকে যুদ্ধে পরাস্ত করে সু-সঙ্গ অর্থাৎ ভাল সঙ্গ নামে এক সামন্ততান্ত্রিক রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এই সোমেশ্বর পাঠকই সুসঙ্গ রাজবংশের আদি পুরুষ।


সুসং দুর্গাপুরের দর্শনীয় স্থান সমুহঃ

গারো পাহাড়ঃ
গারো পাহাড় ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার একটি অংশ। এর কিছু অংশ ভারতের আসাম রাজ্য ও বাংলাদেশের নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত। গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি প্রায় ৮০০০ বর্গ কিলোমিটার। সুসং দুর্গাপুর এর উত্তর সিমান্তে নলুয়াপাড়া, ফারংপাড়া, বাড়মারি, ডাহাপাড়া, ভবানিপুর , বিজয়পুর ও রানিখং সহ বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে এর বিস্তার।

সুসং দুর্গাপুরের জমিদার বাড়িঃ
এক সময় দুর্গাপুর ছিল সুসং রাজ্যের রাজধানী। ৩ হাজার ৩শ' ৫৯ বর্গমাইল এলাকা ও প্রায় সাড়ে ৯শ' গ্রাম নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সুসং রাজ্যের রাজধানী ছিল দুর্গাপুর। বর্তমানে এটি নেত্রকোনার একটি উপজেলা।

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমীঃ
দুর্গাপুরের বাসস্ট্যান্ড এর পাশেই অবস্থিত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী । এ অঞ্চলে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবন যাত্রার নানা নিদর্শন সংরক্ষিত আছে এখানে। সুসং দুর্গাপুর ও এর আশপাশের উপজেলা কলমাকান্দা, পূর্বধলা, হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়ায় রয়েছে গারো, হাজং, কোচ, ডালু, বানাই প্রভৃতি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস। এদের জীবনধারা যেমন বৈচিত্র্যময়, তেমনি বৈচিত্র্যময় এদের সংস্কৃতিও। তাদের এসব ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ, উন্নয়ন এবং চর্চার জন্যই ১৯৭৭ সালে সুসং দুর্গাপুরে তৎকালীন রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর সময়কালে সরকারি উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী । এখানে প্রায় সারা বছরই নিয়মিত অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

টংক আন্দোলনের স্মৃতিসৌধঃ
১৯৪৬-৫০ সালে তখনকার জমিদার বাড়ির ভাগ্নে কমরেড মণিসিংহের নেতৃত্বে জমিদারদেরই বিরুদ্ধে শুরু হয় টঙ্ক আন্দোলন। টংক আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে নির্মিত হয় স্মৃতিসৌধ।

সাধু যোসেফের ধর্মপল্লীঃ
সুসং দুর্গাপুর থেকে সোমেশ্বরী নদী পার হয়ে রিকশায় যেতে হয় রানিখং গ্রামে। এখানে আছে সাধু যোসেফের ধর্মপল্লী। রানিখং গ্রামের এ ক্যাথলিক গির্জাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯১২ সালে।

হাজং মাতা রাশিমণি স্মৃতিসৌধঃ
দুর্গাপুর বাজার থেকে বিজয়পুর পাহাড়ে যাওয়ার পথে কামারখালী বাজারের পাশে বহেরাতলীতে অবস্থিত রাশিমণি এই স্মৃতিসৌধ।

সাদা মাটির পাহাড়ঃ
দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ থেকে ৭ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে কুল্লাগড়া ইউনিয়নের আড়াপাড়া ও মাইজপাড়া মৌজায় বিজয়পুরের শসার পাড় এবং বহেরাতলী গ্রামে সাদা মাটি অবস্থিত। এখান থেকে চীনা মাটি সংগ্রহের ফলে পাহাড়ের গায়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট ছোট পুকুরের মতো গভীর জলাধার। পাহাড়ের গায়ে স্বচ্ছ নীল রঙের জলাধার গুলো দেখতে অত্যন্ত চমৎকার।

সোমেশ্বরী নদীঃ
সোমেশ্বরী নদী স্বচ্ছ পানি আর ধুধু বালুচরের জন্য বিখ্যাত। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড়ের বিঞ্চুরীছড়া, বাঙাছড়া প্রভৃতি ঝর্ণাধারা ও পশ্চিম দিক থেকে রমফা নদীর স্রোতধারা একত্রিত হয়ে সোমেশ্বরী নদীর সৃষ্টি। শীত কালে যখন পানি কম থাকে তখন সোমেশ্বরী নদীতে হাটু পানিতে নেমে হাটা হাটি করবেন। ফিলিংস টা দুর্দান্ত হবে।

কোথায় থাকবেনঃ

সুসং দুর্গাপুরে থাকার জন্য ভাল মানের বেশ কয়েকটি গেস্ট হাউস আছে। নিম্নে এদের নাম এবং কন্টাক্ট নাম্বার দেয়া হল-

জেলা পরিষদ ডাক বাংলা: 01558380383, 01725571795
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী গেষ্ট হাউজ। ফোনঃ 09525-56042 মোবাইলঃ 01815482006
ইয়ুথ মেন খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশন বা ওয়াইএমসিএ-এর রেস্ট হাউস। ফোন: 01818613496, 01716277637, 01714418039, 01743306230, 01924975935, 01727833332। এখানকার কক্ষ ভাড়া ৩০০-৫০০ টাকা।
YWCA গেষ্ট হাউজ: 01711027901। YWCA এর জন্য ‘অমিতা সাংমা – ০১৭১২০৪২৯১৬’

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ

ময়মনসিংহ হতে জারিয়া পর্যন্ত দিনে ৪ বার লোকাল ট্রেন চলাচল করে।

সকাল ৬ টায় , সকাল ১১ টায়, বিকাল ৪ টায় , রাত ৮ টায়।

ময়মনসিংহ হতে জারিয়া ট্রেন ভাড়া ১৮ টাকা। জারিয়া হতে দুর্গাপুর এর ভাড়া টমটম এ ২৫ টাকা , CNG তে ৪০ এবং মোটর সাইকেলে ৫০ টাকা প্রতি জন।

Sunday, February 18, 2018

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিমুল বাগান - তাহিরপুর,সুনামগঞ্জ

12:17 AM
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিমুল বাগান - তাহিরপুর,সুনামগঞ্জ

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিমুল বাগান - তাহিরপুর,সুনামগঞ্জ

নদীর নাম যাদুকাটা। এর তীর ঘেঁষে ভারতীয় সীমান্ত লাগোয়া টিলাভূমি। নাম লাউরেরগড়। সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড়ের বিশাল শিমুল বাগান হয়ে ওঠেছে পর্যটকদের নতুন আকর্ষন।



বসন্তে শিমুলের রক্তরাঙা সৌন্দর্য দেখতে দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে পর্যটকরা হাজির হচ্ছেন লাউড়ের গড়ে।



লাউড়েরঘর এলাকায় যাদুকাটা নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তীর্ণ এক নান্দনিক সৌন্দর্যের বাগান। পুরো এলাকাজুড়ে টকটকে লাল শিমুল ফুল গাইছ বসন্তের জয়গান।



বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থেকে সুনামগঞ্জ জেলা শহরে আসতে বেগ পেতে হবে না। সড়ক পথে প্রায় সবগুলো পরিবহনেরই বাস চালু আছে এখন। রেলপথে আসতে হলে প্রথমে সিলেট আসতে হবে, তারপর সিলেট থেকে মাইক্রো বা বাসে সুনামগঞ্জ।



সুনামগঞ্জ নেমে নতুন ব্রীজের গোড়াতেই মোটরবাইক পাওয়া যাবে। মোটর বাইক ছাড়া এ রাস্তায় অন্য কোনো বাহন পাওয়া যায় না তেমন। তবে রিজার্ভ করে নিলে প্রাইভেটকার বা মাইক্রো পাওয়া যায়। মোটর বাইকই নিরাপদ এবং আরামদায়ক, কারণ এই সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। মোটর বাইকে বারেকটিলা খেয়াঘাট (টেকেরঘাট) পর্যন্ত প্রতিজনের ভাড়া পড়বে ১০০ টাকা করে। দামাদামি করলে কিছু কমেও পাওয়া সম্ভব!



খেয়াঘাট থেকে নৌকায় যাদুকাটা পার হতে হবে, ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৫ টাকা। নৌকা থেকে নেমে টিলার রাস্তা ধরে কিছুটা ওপরে উঠলেই একটি ছোট বাজার। চায়ের দোকান আছে কিছু। বাজারের বাম দিকে কাঁচা রাস্তা ধরে গেলেই পৌঁছে যাবেন অপরুপ সৌন্দর্যমণ্ডিত শিমুলের বাগানে।



এখানে থাকার সুবিধা তেমন নেই বললেই চলে। তবুও একান্তই থাকতে চাইলে বড়ছড়া বাজারে একটি রেস্ট হাউজ আছে যেখানে ২০০-৪০০ টাকায় থাকা যায়। বারেক টিলা পাড় হয়েই বড়ছড়া বাজার। চাইলে টেকেরঘাট থেকে হেঁটেও আসতে পারবেন বড়ছড়া বাজারে। এছাড়াও লেকের পাশে বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি চুনাপাথরের কারখানা আছে তার গেস্ট হাউজেও থাকতে পারবেন।

https://youtu.be/uLtz-uNRYrw

Friday, February 2, 2018

Funny Debate Talkshow-"নোয়াখালি বিভাগ চাই" Noakhali vs Barisal vs Chitta...

11:22 AM
কে সেরা? চরম হাসির বাংলা ক্যাচাল। Bangla Funny Debate Show. আঞ্চলিক ভাষায় তক্কা তক্কি. A bangla debate entertainment to present the greatness and humor with logic. The bangla funny debate will really make your day enjoyable.
আঞ্চলিক ভাষায় তক্কা তক্কি
সব চেয়ে বড় কথা আমরা বাংলাদেশীরা সেরা, আমাদের দেশে সব জেলা মিলিয়ে আমাদের দেশ সেরা।সবার দেশের থেকে

সম্প্রতি বাংলাদেশের অন্যতম ইস্যু “নোয়াখালী বিভাগ চাই” এই দাবী।
নোয়াখালী বিভাগের দাবী নিয়ে অনেক ফেসবুক ট্রল, ফানি ভিডিও বের হয়েছে।

নোয়াখালি বিভাগ চাই
The Noakhali district was created in 1821. It originally consisted of two sub-divisions, Noakhali Sadar and Feni. In 1984, Noakhali was split into three districts, Noakhali, Feni and Lakshmipur. The people of Noakhali actively took part in the Khilafat Movement in 1920
Noakhali was liberated on 7 December 1971. Towns Towns in Noakhali include the following. Maijdee Maijdee consists of 9 wards and 36 mahallas, and has a land area of 12.61 km. The town has a population of 74585 (male 51.50%, female 48.50%) with a population density of 5915 km²; its literacy rate is 60.7%. The ancient name of Noakhali Sadar was Sudharam. In 1948, when the upazila headquarters were destroyed by the erosion of the Meghna River, it was shifted 8 km to the north to its present place at Maijdi. Chaumuhani Chaumuhani consists of 9 wards.

In 1970, a devastating tornado and tidal bore took the lives of about 10 lakh people of the district. During the War of Liberation many direct and guerilla encounters were held between the Pakistan army and the independence fighters. About 70 independence fighters were killed in a direct encounter with the Pakistan army on 15 June 1971, in front of the Sonapur Ahmadia School. Noakhali was liberated on 7 December 1971. Notable locals Freedom fighters: * Mohammad Ruhul Amin Bir Shreshtho (FF) * Serajul Alam Khan (Chief of BLF and the Architact of Independent Bangladesh ) * A S M Abdur Rob (BLF) * Mostafizur Rahman (BLF) * Mahmumudur Rahman Belayet (BLF) * Khaled Mohammed Ali (BLF) * Momin Ullah B.Sc(BLF) * Shahid Shah Alam Bir Uttam Other notable people: * Raja Laksmanmanikya King of the kingdom of Bhulua * Abdul Hakim 17th century poet * Muzaffar Ahmad Secretary General of All India Comunist Party and later One of the founder of CPI(M) * Abdul Malek Ukil * Shahidullah Kaiser Author * Jahir Rayhan Author, Director * Munier Chowdhury Playwright * Motahar Hossain Chowdhury * Azim Film Actor * General Moin U Ahmed Former Army Chief of Bangladesh * BNP CHAIRPERSON BEGUM KHALEDA ZIA(FENI) * Mr. M A Hashem(Chairman of partex group) * Md Mominul Islam Baker(Baker chariman,Sonaimuri) * Mr. Morshed Khan (Chairman of Bengal group and RTV) * Mr.Kiron(chairman of Globe) * Mr. Late Abul khair(owner of Abul khair group) Places of interest * Nijhum Dip - Nijhum Dip is in the South-East Side of Noakhali. * Shahid Vulu Stedium - International Cricket Venue. * Bajra Shahi Mosque - Bajra. * Queen Lurther's Church - Sonapur. * Gandhi Ashram - Joyag, Sonaimuri. * Mangrove Forest - Mangrove Forest, Char Jabbar. News paper published from Noakhali Noakhali web Noakhali Kantha Noakhali Mail Daily Jatiyo Nishan Daily Jonotar Odhikar Weekly NoyaSangbad Saptahik Choloman Noakhali Pakkhik Loksangbad Prominent educational institutions * Medical Assistant Training Institute, Maijdee, Noakhali * Ahamadia High School, Sonapur * Brother Andre's School, Sonapur * Noakhali Zila School * Noakhali Government College * Noakhali Government Girls' College * Sonapur Degree College * Begumganj Pilot High School * Begumgonj Govt. Technical High school * Chaumuhani Govt S.A. College * Noakhali Government Girl's High School * Noakhali Science & Technology University.
We hope you all greater noakhali people like this petition and invite your friends to submit the petition and share this petition on your wall.



Thursday, December 21, 2017

Scuba Diving at Chera Dip, Beautiful Underwater Saint Martin's island, Daruchini Dip | Bangladesh

12:12 PM
Saint Martin, charming island of the Lesser Antilles welcomes you for a stay made of sweetness, warmth and diversity. What makes Saint Martin such a special place is the islands two nationalities, two cultures and as a result its obedience to two distinct administrations.




Therefore, even though the ocean belongs to everyone, the application of two legislations has given birth not to one, but two marine parks. Thanks to this situation, the various species of flora and fauna that inhabit the waters of Saint Martin are doubly protected, all around the island and can reproduce and develop in peace. The great majority of diving sites are equipped with mooring buoys in order to avoid anchor damage.

Under the surface, you may admire many species : lobster, turtles, sponges, sea fans, elkhorn coral, queen conch, fish with sparkling colours : groupers, surgeon fish, Spanish hogfish... and a number of wrecks that have become the home of many fish.

Not many people view Bangladesh as being a great location to go scuba diving. However more and more people are discovering the natural wonders that St Martin's Island has to offer. This small island is located just off the coast of Bangladesh and it is already quite a national treasure.

Scuba diving in Bangladesh is still relatively under-developed. As a mostly Muslim country many tourist-related developments found in other Asian countries have yet to be found in Bangladesh. There are no discotheques, night clubs or places you can go for a drink. But true nature lovers don’t mind one bit, because when you step on to St. Martin's Island, all that is quickly forgotten.

Known locally as Narikel Jinjira (Coconut Island), the island is located just 14 km away from the country’s southernmost town of Teknaf. Its beaches are fringed with coconut palms and visitors can walk the entire island in just one day. Bright, blue waters sparkle with untainted purity. This truly is paradise – and not just to the locals who frequent it. Foreigners who have chanced upon this natural treasure quickly return to share with friends. Filip Engsig-Karup, a Danish tour operator, said: "I enjoy bringing people here and they are pleasantly surprised when they see all the beauty. It's a shame this is not more known to the world yet. When I take people from Denmark to Bangladesh, everybody is amazed because the impression they have got about this country is quite different from the reality."

Government officials have already recognized the immense potential that St Martin's Island has with regards to tourism and increasing local revenue. With this in mind, they recently introduced scuba diving and speedboat sailing as part of efforts to attract more tourists. Before long, visitors should also be able to enjoy water skiing and other sporting facilities when visiting this little piece of paradise. However these changes are also made with a sense of caution; officials know that they will also need to put strict conservation measures in place to prevent people from harming the island’s nesting turtle populations – either from disturbing the nesting process or by accidentally or purposefully destroying nests. They also need to prevent divers from breaking off pieces of the dazzling coral found beneath the surface of the water. However the island is simply too beautiful to be kept a secret and so in the meantime it seems that efforts to build tourism will continue at a spanking pace.

Friday, December 15, 2017

Umngot river- the crystalline water | Meghalaya Alive! Boat ride India's cleanest transparent river

12:09 AM
Meghalaya is one of the "seven sisters" states in Northeast India. We went to discover the Umngot river close to the Bangladesh border in a little tribal Khasi village for one week, amazing place and people.
Possibly India’s cleanest river, Umngot river in the remote town of Dawki is a must visit when travelling through northeastern India. Nestled in the lap of nature and lush greenery, Umngot River bewitches tourists with its crystal clear blue water. On a good day, the river bed is visible and people can see the marine life.



Umngot flows through Dawki, a small but busy town in the East Jaintia Hills district near the Indo-Bangladesh border. The town itself is a mere 95 km from Shillong.

Dawki serves as a busy trade route between India and Bangladesh where hundreds of trucks pass every day.
The Umngot itself is a prime fishing spot for fishermen from nearby areas.

The river is the natural boundary between Ri Pnar (of Jaintia Hills) with Hima Khyrim (of Khasi Hills) over which hangs a single span suspension bridge. It is the gateway to Bangladesh.

Dawki. Right on the India-Bangladesh border, this place is becoming popular due to the crystal clear waters of the Umngot river. In fact, it might soon become one of the most popular tourist places in Meghalaya.

I traveled to the Khasi Hills of Meghalaya back in 2012. At that time, it was monsoon and here I was in the wettest region on the earth. It was a world completely different from the one I live in. Not only was it green all around but there was also an exemplary amalgamation of the true beauty that nature has to offer and human lives. I then knew that I will come back and keep coming back here.

Last month, I got a chance to go there again and live a few days in some of the most remote places within the Khasi Hills. When you are out there in the open, the rulebook of society becomes irrelevant and you inch closer to self-discovery.

Meghalaya Alive!

Places covered in the film are: Mawlynnong, Mawlyngbna, Lawbah, Nowhet, Dawki, Shiliang Jashier, Lyngkhet, Shnogpdeng. Some specific spots that you can see in the video are: Umdikian Fall, Umkhakoi Lake, Hew Luri Laura, Weikyumei, Riatoslo, Living Root Bridge at Riwai, Nowhet, Dawki River, Ancient Lyngkhet Market and Endless Waterfall.

A boatsman rows on Umngot river in Dawki of Meghalaya. Umngot flows through Dawki, a small but busy town in the East Jaintia Hills district near the Indo-Bangladesh border. The town itself is a mere 95 km from Shillong.

Dawki serves as a busy trade route between India and Bangladesh, where hundreds of trucks pass every day. The Umngot itself is a prime fishing spot for fishermen from nearby areas. The river is the natural boundary between Ri Pnar (of Jaintia Hills) with Hima Khyrim (of Khasi Hills) over which hangs a single span suspension bridge. It is the gateway to Bangladesh.

This suspension footbridge is in Shongpdeng village near dawki in meghalaya state of NorthEastern INDIA. Its a nice place to visit with Friends & Family. Various activities are there (ToDo List) such as Camping , Bonfire, Zip lining, Boating, Scuba diving, etc

Thursday, December 7, 2017

Double decker living root bridge Trip | Cherrapunjee | Meghalaya | Northeast India

9:53 PM

Meghalaya's double-decker root bridge is found in Cherrapunjee (Sohra). Located around 60 km from Shillong, the capital of Meghalaya, Cherrapunjee is a must visit destination known for its numerous waterfalls and a trek to the double-decker root bridge. The trek from Cherrapunjee to the living root bridge is not for the faint-hearted but definitely worth the effort!!

The southern Khasi and Jaintia hills are humid and warm, crisscrossed by swift-flowing rivers and mountain streams. On the slopes of these hills, a species of Indian rubber tree with an incredibly strong root system thrives and flourishes.
The Ficus elastica produces a series of secondary roots from higher up its trunk and can comfortably perch atop huge boulders along the riverbanks, or even in the middle of the rivers themselves. The War-Khasis, a tribe in Meghalaya, long ago noticed this tree and saw in its powerful roots an opportunity to easily cross the area's many rivers. Now, whenever and wherever the need arises, they simply grow their bridges.

In order to make a rubber tree's roots grow in the right direction — say, over a river — the Khasis use betel nut trunks, sliced down the middle and hollowed out, to create root-guidance systems. The thin, tender roots of the rubber tree, prevented from fanning out by the betel nut trunks, grow straight out. When they reach the other side of the river, they're allowed to take root in the soil. Given enough time, a sturdy, living bridge is produced.

The root bridges, some of which are over a hundred feet long, take ten to fifteen years to become fully functional, but they're extraordinarily strong — strong enough that some of them can support the weight of 50 or more people at a time. In fact, because they are alive and still growing, the bridges actually gain strength over time — and some of the ancient root bridges used daily by the people of the villages around Cherrapunji may be well over 500 years old.

One special root bridge, believed to be the only one of its kind in the world, is actually two bridges stacked one over the other and has come to be known as the "Umshiang Double-Decker Root Bridge."
Local dedication to the bridges has kept them from being destroyed in favor of steel ones. What's more, a new root bridge at the double-decker site is currently being grown and should be ready for use within a decade.





Nongriat is a village in the East Khasi Hills district of Meghalaya State, in north-eastern India. It is perhaps best known for its two living root bridges; one an impressive double-decker suspension bridge called Jingkieng Nongriat. These are crafted by hand, as the Khasi people have done in the Khasi Hills for centuries, intertwining and weaving together the aerial roots of banyan trees on opposite sides of a stream-filled gorge. Jingkieng Nongriat, better known simply as Double Decker, Near Nongriat, and best viewed from the neighboring village of Laitkynsew during the autumn monsoon season as a magnificent cascade, is the waterfall of Ka Likai. A succession of stone steps connect the community with neighboring village of Tyrna, just below the Cherrapunji-Laitkynsew bridle-path: From Wikipedia

3 Hrs long Trek to The Double Decker Root Bridge in Meghalaya. It's the Living Root Bridge in Meghalaya which is a must visit. Watch the video to get the best live visuals from the ground.

Wednesday, November 29, 2017

Bungee jumping Challenge | The flag girl-Bangladeshi | Priota farelin Iftekhar | The Last Resort-Nepal

1:07 AM
Welcome To Tour Freaks

The Flag Girl- Priota farelin Iftekhar.

Priota, the flag girl from Bangladesh with the super power to unite the world through the power of travel.

she Likes to travel everywhere with a Bangladeshi flag she wants to promote her country in front of the world.

She fixed a goal to travel 50 countries with her flag and sixty-four districts of Bangladesh.

Recently she did bungee jumping with the flag.

Congratulation from tour freaks.



#theflaggirl

Her journey as 'The Flag Girl' was one of the biggest challenges she faced in life. It is the story of almost every South Asian girls. Even few years back she was not allowed to step out of the house without taking any guard. she slowly started to sneak out from coaching and came back alone, to show that she was responsible enough to move about on my own. After series of scolding at home, she finally proved that she don't need a car or driver or guard to drop her to places.



##The Last Resort-Nepal

A beautiful three-hour ride from Kathmandu, Nepal, The Last Resort is located on top of a river gorge close to the Tibetan border.



The Last Resort offers amazing adventures in spectacular settings, including the world famous bungy jump, the amazing new Tandem Swing, and thrilling White Water Rafting. The natural surroundings and the spa make the resort also a great destination to those looking to just relax.



The Last Resort provides tailor-made professional development and team building courses for schools, organisations and companies.









Bungee Jump

Place : The Last Resort,Nepal

Price : 8200 NPR(For SAARC nationalities only 🙂)

You have to pay 2000 more to take videos & photos shoot by them.

It's a full day package including transportation & lunch. The resort located 3.5 hrs drive away from Kathmandu near Tibet border.As a bonus, you will enjoy magnificent countryside view all the way.

Advance booking is required to get a slot.